উত্তেজনা ও স্ট্রেস হরমোনের কারণে সবার ভেতর কথা বলার সময় গলা-মুখ শুকিয়ে যেতে পারে। হার্টের বিটও বেড়ে যায়, কথা জড়িয়ে যেতে পারে।
মন ও মস্তিস্ককে শান্ত রাখতে গভীরভাবে শ্বাস নিন। উদ্বেগের প্রথম লক্ষণগুলো অনুভব করার সঙ্গে সঙ্গেই চার সেকেন্ড ধরে শ্বাস নিন, চার সেকেন্ড ধরে রাখুন এবং অবশেষে আরও চার সেকেন্ডে ধীরে ধীরে নিঃশ্বাস ছাড়ুন।
ব্যাকস্টেজ থেকে সামনে আসার আগে কিছুক্ষণ নেচে নিতে পারেন। অথবা শব্দ করে কোনো গানও গাইতে পারেন। এতে করে স্ট্রেস হরমোনকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন।
মূল উপস্থাপনার আগে পুরো বিষয়টা কল্পনা করে নিন। কীভাবে দাঁড়াবেন, কীভাবে কথা বলবেন সব কিছু। এই ভিজ্যুয়ালাইজিং সাফল্য পেতে কাজ করে। কারণ মস্তিষ্ক বাস্তবতা এবং কল্পনার মধ্যে পার্থক্য করতে পারে না। কোনো কিছু বিশদভাবে দেখার পরে যখন আপনি বাস্তবে আসল পরিস্থিতির মুখোমুখি হন তখন আপনার মনে হয় এটি এর আগেও করেছেন। ভয় তো এমনিই কমে যাবে।
আত্মবিশ্বাসের জন্য সঠিক মাপের আপনাকে ভালো মানায় এমন পোশাক বেছে নিন। মনে রাখবেন, বিশেষ দিনটিতে আপনার সাজ হবে মার্জিত এবং আপনাকে দেখতে স্মার্ট লাগতে হবে।
শুরুটা সুন্দরমতো করুন, এরপরে স্টেজ এবং অডিয়েন্স দু’টিই আপনার। বক্তব্য দেওয়া বা উপস্থাপনার কাজটি ভয় না পেয়ে উপভোগ করুন।
বাংলাদেশ সময় ১৭৩৭ ঘণ্টা, নভেম্বর ১২, ২০১৯
এসআইএস