মহামারি করোনার ভয়াবহতায় স্তব্ধ ছিল পুরো ২০২০ সাল। কিন্তু ২১ এসেছে করোনা মুক্তির বার্তা নিয়ে।
বিশেষজ্ঞা বলেন-
- শিশুদের করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রাণহানির সংখ্যা প্রাপ্তবয়স্কদের তুলনায় খুব কম। তাই শিশুদের সুরক্ষা নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কারণ নেই
- শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এখনো বন্ধ রয়েছে, তাদের বাইরেও কম যাওয়া হচ্ছে এজন্য শিশুদের করোনায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও বয়স্কদের চেয়ে কম
- শিশুদের হাত ধুয়ে দেওয়া ও সামাজিক দূরত্ব মেনে চলা নিশ্চিত করতে হবে
- ঘরের বাইরে গেলে অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করতে হবে
- বাবা-মা বাইরে থেকে ফিরে সেই পোশাকে শিশুকে আদর করা বা কাছে নেওয়া যাবে না
- ১৮ বছরের কম বয়সিদের আপাতত টিকা দেওয়া হচ্ছে না। সম্প্রতি ফাইজার এবং মর্ডানা-র ভ্যাকসিন শিশুদের ওপরে (১২-১৭ বছর বয়স) ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শুরুর ঘোষণা দিয়েছে। তবে শিশুদের জন্য ঠিক কবে থেকে কোভিড ভ্যাকসিন দেশে আসতে পারে, তা এখনো নিশ্চিত করে জানানো হয়নি।
- তাই শিশুদের ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করেই করোনা থেকে সুরক্ষার পথ খুঁজতে হবে।
আর জ্বর-ঠান্ডা-কাশি, চোখ ওঠা বা খাবারের গন্ধ না পাওয়ার মতো উপসর্গ দেখা দিলে দ্রুত করোনার পরীক্ষা করিয়ে চিকিৎসকের পরামর্শমতো চলতে হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭১২ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৬, ২০২১
এসআইএস