মহামারি করোনার সংক্রমণ ঠেকাতে মাস্ক ব্যবহার করা হয়। তবে মাস্ক ব্যবহারে করোনার সঙ্গে সঙ্গে আটকে দিচ্ছে হাঁপানি, যক্ষ্মার মতো ফুসফুসের আরও অনেক অসুখ।
বিশেষজ্ঞরা বলেন, মাস্ক পরার জন্য নাক মুখের সঙ্গে প্রায় কোনো রোগের জীবাণুই শরীরে প্রবেশ করতে পারে না।
মাস্ক পরার এই অভ্যাস বজায় রাখলে ফুসফুসের অন্যান্য অসুখ থেকেও অনেক সুরক্ষিত থাকা যাবে। যারা মাস্ক পরে থাকছেন তাদের প্রশ্বাসের বাতাসে আর্দ্রতা অনেক বেশি। এই অতিরিক্ত আর্দ্রতার ফলে শ্বাসনালি সবসময় ভেজা ভেজা থাকছে। ফলে ভাইরাস শ্বাসনালি থেকে ফুসফুসে যাওয়ার আগেই পরিষ্কার করে দিচ্ছে।
সাধারণত বাতাসে ভাসমান ধোঁয়া ও ধুলা নিশ্বাসের মাধ্যমে ফুসফুসে প্রবেশ করে নানা রকম সংক্রমণ ঘটায়। কিন্তু মাস্ক পরে থাকলে সে ফুসফুসের বিপদ অনেকটাই এড়ানো সম্ভব।
ফুসফুস সুস্থ রাখতে ঘরের বাইরে তিন স্তরের মাস্ক ব্যবহার করতে হবে।
বছরের শুরুতে কম থাকলেও নতুন করে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের ঘটনা। সরকার থেকে বারবার বলা হচ্ছে মাস্ক ব্যবহার ও সামাজিক দূরত্ব মেনে চলার কথা। করোনা থেকে নিজের ও পরিবারকে নিরাপদ রাখতে স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৪৫ ঘণ্টা, মার্চ ২৫, ২০২১
এসআইএস