সুস্থতায় ও রূপচর্চায় মধুর ব্যবহার করে থাকি আমরা। আসলে উপকারগুলো আমরা তখনই পাই যখন মধুটি হয় খাঁটি।
কীভাবে চিনবেন? জেনে নিন:
ভেজাল বা নকল মধু
• নকল মধুতে ফেনা হয়
• একটু টকটক গন্ধ থাকে বা গন্ধ তেমন ভালো হয় না
• বেশ পাতলা হয়
• তলানিটা খসখসে থাকে
• স্তরগুলো আলাদা করা যায়।
খাঁটি মধু
• সামান্য আঙ্গুলে নিন, এর ঘনত্ব দেখুন। আসল মধু অনেক বেশি আঠালো হবে।
• একগ্লাস পানিতে মধু ড্রপ আকারে ছেড়ে দিন, খাঁটি মধু ড্রপ অবস্থায়ই গ্লাসের নিচে চলে যাবে।
• মধুতে পিঁপড়া ধরবে না
• দীর্ঘদিন থাকলেও মধুর নিচে জমাট বাঁধবে না।
কেন মধুর এত কদর?
• মধুর সঙ্গে দারুচিনির গুঁড়ো মিশিয়ে খেলে তা রক্তনালীর বিভিন্ন সমস্যা দূর হয় এবং রক্তনালী পরিষ্কার করতে সাহায্য করে
• শরীরে শক্তি যোগায় এবং শরীরকে কর্মক্ষম রাখে
• নিয়মিত মধু খেলে লিভার পরিষ্কার থাকে, শরীরের বিষাক্ত উপাদানগুলো বের করে দেয় এবং শরীরের মেদ গলে বের হয়ে যায়
• ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে
• শীতে ঠাণ্ডা-কাশি সারাতে সাহায্য করে মধু
• ত্বক রাখে কোমল-উজ্জ্বল-ব্রণ ও দাগহীন, তারুণ্য ধরে রাখে
• চুল হয় ঝলমলে সুন্দর।
মধুতে প্রায় ৪৫টিও বেশি খাদ্য উপাদান থাকে। তবে এতে সাধারণত কোনো চর্বি ও প্রোটিন নেই। প্রতি ১০০ গ্রাম মধু থেকে আমরা পাই ৩০৪ ক্যালরি।
বাংলাদেশ সময়: ১১০২ ঘণ্টা, ১৮ মার্চ, ২০২২
এসআইএস/জেডএ