শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) সকালে নাপলির বিভিন্ন কাম্পানিয়া থেকে হাজার হাজার প্রবাসী নাপলি সিটিতে জমায়েত হয়ে এ বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা করে। পরে মিছিলটি নাপলির গারিবালদি থেকে শুরু হয়ে ভিয়া রোমায় গিয়ে জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি দেওয়া হয়।
দাবিগুলো হলো- পালমা কাম্পানিয়ায় ঈদ ও জুম্মার নামাজের অনুমতি, অবৈধ প্রবাসীদের বৈধকরন, ইমিগ্রেশন সংক্রান্ত জটিলতা নিরসন, বিভিন্ন স্থানে বাঙালিদের ওপর হামলা বন্ধ করা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সালভেনির প্রবাসীবিরোধী আইন বাতিল করাসহ ১৩ দফা।
এসময় বক্তব্য রাখেন- সিজিএল ইমিগ্রেশনের প্রধান জামাল কোয়ানদ্রো, মানবাধিকার সংগঠন তেরে ফেব্রাইয়ো সংগঠনের প্রধান জাল্লুকা প্রেতুন্স, সেনেগাল অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান কস্তাবিয়ালো, নাপলি কমুনির এক্সসাইও লাউরা মোরমোরালে, নিরাপত্তা প্রেসিডেন্ট প্রফেসর ফ্রান্সিসকো বেরলত্তি, মানবাধিকার সংগঠন ইউরেশিয়ার প্রেসিডেন্ট ও বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন নাপলির সমন্বয়ক সৈয়দ রাজিব, নাপলির সিলেট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি গোলাম আক্তার লিটন, শরীয়াতপুর অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মিজানুর রহমান বাচ্চু, বৃহত্তর খুলনা কল্যাণ সমিতির সভাপতি বশির আহম্মেদ, সহ-সভাপতি শাহজাহান হাওলাদার চুন্নু, নাপলি আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি শেখ জাহাঙ্গীর আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক গউস উদ্দিন, বরিশাল কল্যাণ সমিতির উপদেষ্টা মোরশেদ আলম, কমিউনিটি নেতা মৃদুল দেওয়ান, বাবলু রহমান, মাহবুবুল আলম মামুন আব্বাস উদ্দিন মিলন, সানজন্নারো আওয়ামী লীগের সভাপতি মোশারেফ খলিফা, সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান মনির, নাপলি মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ইস্কান্দার আলী, নাপলি মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম লীগের সভাপতি এনামুল হক বাদল প্রমুখ। এছাড়া ঐক্যজোটসহ অন্য রাজনৈতিক, সামাজিক সংগঠনের নেতারা মিছিলে যোগ দেন।
বক্তরা বলেন, প্রবাসীদের ১৩ দফা ন্যায্য দাবি মানা না হলে পরবর্তীতে বড় ধরনের আন্দোলনের ঘোষণা দেওয়া হবে। পরে জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হলে তিনি দ্রুত দাবি বাস্তবায়নের আশ্বাস দেন।
বাংলাদেশ সময়: ১২৩১ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২২, ২০১৯
আরবি/