শুক্রবার (১৭ মার্চ) মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরের হোটেল রেনেসাঁ’য় ইউএস-বাংলা’র ঢাকা-কুয়ালালামপুর-ঢাকা ফ্লাইট উদযাপন অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।
মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ২০১৪ সালে মাত্র দু’টি এয়ারক্র্যাফটের মাধ্যমে যাত্রা শুরু করে ইউএস-বাংলা।
ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের নির্ধারিত সময়ে ফ্লাইট ছাড়ার রেকর্ড ৯৭.৮ শতাংশ। সম্প্রতি নতুন নতুন আরও বেশ কিছু সেবা চালু হয়েছে। বিজনেস ক্লাসের যাত্রীরা পাবেন বাড়ি থেকে পিক-আপ সার্ভিস, যা এয়ারলাইন্স ইন্ডাস্ট্রিতে এতোদিন দিয়ে আসছিলো এমিরেটস। এছাড়াও ইউএস-বাংলায় লাগেজ অন বেল্ট সার্ভিসে মাত্র ১০ মিনিটেই লাগেজ পাওয়া যাচ্ছে। আরো থাকছে স্বয়ংক্রিয় ডিপার্চার কার্ড। ৬৫ বছরের ঊর্ধ্বে যেকোনো বাংলাদেশি নাগরিক টিকিটে পাচ্ছেন ২০ শতাংশ ছাড়। ইউএস-বাংলার রয়েছে স্ট্যান্ডবাই এয়ারক্র্যাফট। যান্ত্রিক ত্রুটিতে যাত্রীদের আর বিমানবন্দরে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষার ভোগান্তি নেই। নিজস্ব ক্যাটারিংয়ের মাধ্যমে সুস্বাদ ও স্বাস্ব্যকর খাবারের নিশ্চয়তাও দিচ্ছে জনপ্রিয় এ এয়ারলাইন্স।
গত ০১ মার্চ থেকে ঢাকা-কুয়ালালামপুর-ঢাকা রুটে ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করেছে ইউএস-বাংলা।
অনুষ্ঠানের শুরুতে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৯৭তম জন্মবার্ষিকীতে তাকে স্মরণ করা হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ হাইকমিশন ও মালয়েশিয়া এভিয়েশনের কর্মকর্তা, স্থানীয় ট্রাভেল এজেন্ট ব্যবসায়ী ও বিভিন্ন স্তরের বাংলাদেশি প্রবাসীরা।
সবশেষে নৈশভোজের আয়োজন করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ২২৩১ ঘণ্টা, মার্চ ১৭, ২০১৭
জেডএস/এএসআর