মালয়েশিয়ার উপ-স্বাস্থ্যমন্ত্রী দাতুক সেরি ড. হিলমি ইয়াহিয়া জানান, হাত, পা ও মুখের সংক্রামক রোগের চেয়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হওয়ার হার অনেক বেশী। যে সময়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা ৭১ হাজার ছাড়িয়েছে সে সময়ে ১৯,৪৩০ জন যক্ষ্মা, ১১,২৮১ জন খাদ্যে বিষক্রিয়া ও ৬,৬৪৬ জনের হামে আক্রান্ত হওয়ার ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
এডিস মশার কামড় ছাড়াও একজন ডেঙ্গু রোগির শরীর থেকে বিভিন্ন উপায়ে অন্যের শরীরে ডেঙ্গু ছড়িয়ে পড়ে। আক্রান্ত রোগির সংস্পর্শে গেলেও ডেঙ্গু ছড়ায়। তাই দেশটিতে কর্মরত বিদেশি শ্রমিকদের তিন পর্বের স্বাস্থ্য পরীক্ষার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। প্রথমবার মালয়েশিয়ায় পৌছে, দ্বিতীয়বার প্রথম বছরের শেষে ও তৃতীয়বার দ্বিতীয় বছরের শেষে সব বিদেশি শ্রমিককে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে বলা হয়েছে।
এই তিন দফা স্বাস্থ্য পরীক্ষার পর প্রতি দু’বছরে একবার করে সার্বিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে হবে। আসছে জানুয়ারি থেকে এ নিয়মে স্বাস্থ্য পরীক্ষা শুরু হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫২০ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৭, ২০১৭
জেডএম/