শনিবার (২৮ জানুয়ারি) বেলা ২টার দিকে তুরাগ থানাধীন ১৭ নম্বর সেক্টর এলাকায় এ হত্যাকাণ্ড ঘটে।
রোববার (২৮ জানুয়ারি) তুরাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহাবুবে খুদা বাংলানিউজকে বিষয়টি জানান।
তিনি বলেন, শনিবার দুপুরে রোকসানাসহ মোট ৫ জন ১৭ নম্বর সেক্টর এলাকায় গরু চুরি করতে আসে। স্থানীয় লোকজন বিষয়টি টের পেয়ে তাদের ধাওয়া দিলে ওই ৫ জন সিএনজি নিয়ে পালাতে থাকে। এ সময় বাকি চার জন তাকে লাথি দিয়ে চলন্ত সিএনজি থেকে ফেলে দেয়।
পরে আহতাবস্থায় রোকসানাকে টঙ্গী হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
ওসি মাহাবুবে খুদা আরও জানান, এই ঘটনায় শাজাহান নামে একজনকে আটক করা হয়েছে এবং বাকি তিনজন- সিএনজি চালক ইমন, শরিফ ও আলম পলাতক রয়েছে।
রোববার (২৯ জানুয়ারি) বেলা ১২টার দিকে মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
খবর পেয়ে রোকসানার ছেলে সোহাগ ঢামেক মর্গে এসে বাংলানিউজকে জানান, তারা যাত্রাবাড়ীর ভাঙা প্রেস এলাকায় থাকেন।
শনিবার (২৮ জানুয়ারি) সকাল ১১টায় তার মা বাসা থেকে বেরিয়ে যান। কোথায় যাচ্ছেন তা বলে বের হননি।
ঠিক কী কারণে মায়ের মৃত্যু হয়েছে তিনি কিছুই জানেন না বলে জানান সোহাগ।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৩৬ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৯, ২০১৭
এজেডএস/এসআরএস/এইচএ/