এসব মৌমাছি চাষ করা নয়, প্রাকৃতিকভাবেই চাক বসিয়ে বাড়িটিতে বাসা করে নিয়েছে মৌমাছিরা। এসব চাক থেকে বাড়ির মালিক দীর্ঘদিন ধরে মধু সংগ্রহ করে আসছেন।
এ বিষয়ে বাড়ির মালিক বাদল চক্রবর্তী বাংলানিউজকে জানান, প্রায় সাত বছর ধরে তার বাড়িতে এরকম মৌমাছির চাক রয়েছে। তবে সরিষা মৌসুমে চাকের সংখ্যা বেড়ে যায় কয়েক গুণ। এসব মৌচাক থেকে শুধু সরিষা মৌসুমেই মধু সংগ্রহ করা হয় দুইবার। প্রতিবার প্রায় ৯০ কেজি করে মধু সংগ্রহ করা হয়।
তিনি জানান, মধু সংগ্রহ ও সংরক্ষণের বিষয়ে কোনো প্রশিক্ষণ না থাকায় ভালোভাবে মধু সংরক্ষণ করতে ব্যর্থ হচ্ছেন তিনি। তবে মৌমাছি পরিচর্যা, মধু সংগ্রহ ও সংরক্ষণ বিষয়ে জানতে পারলে আরও বেশি পরিমাণে মধু সংগ্রহ করা সম্ভব।
তবে বিষয়টি এখনও কৃষি বিভাগের কেউ জানে না বলেও জানান তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৪৮ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৫, ২০১৭
এনটি/এসএনএস