রোববার (০৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৪টা ৪০ মিনিটে অধিবেশনের শুরুতেই স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী এ শোক প্রস্তাব উত্থাপন করেন।
কার্য প্রণালীবিধি অনুযায়ী, বর্তমানের কোনো সংসদ সদস্যের মৃত্যু হলে তার ওপর আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।
স্পিকার শোক প্রস্তাব উত্থাপন করে বলেন, সংসদের নীতি পার্লামেন্টারি প্র্যাকটিস অ্যান্ড প্রসিডিউর বিষয়ে সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত অত্যন্ত দক্ষ ও অভিজ্ঞ ছিলেন। তিনি সর্বশেষ এ পার্লামেন্টে রোববার (২৯ জানুয়ারি) সংবিধানের ৪৮ অনুচ্ছেদ ও রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা, কর্তব্য এবং দায়িত্বের ওপর ব্যাখ্যামূলক বক্তব্য উপস্থাপন করেন। যা ছিল জাতীয় সংসদে তার সর্বশেষ বক্তব্য। এছাড়াও বিভিন্ন সময়ে তিনি জাতীয় সংসদে সংবিধানের বিভিন্ন অনুচ্ছেদের ব্যাখা সংবলিত বক্তব্য দিতেন।
সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের মৃত্যুতে আনা শোক প্রস্তাবের ওপর আলোচনার সূত্রপাত করেন, মহিবুর রহমান মানিক। এরপর একে একে আলোচনা করেন, অধ্যাপক আলী আশরাফ, অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান, আব্দুল মজিদ খান , হুইপ মো. শাহাবুদ্দিন আহমদ, মৃণাল কান্তি দাস, জাতীয় পার্টির মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, জাতীয় পার্টির সাবেক মহাসচিব জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু, ডা. রুস্তম আলী ফরাজী প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৪৫ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৫, ২০১৭
এসএম/ওএইচ/আইএ