পরে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের এ বিষয়ে ব্রিফ করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে সম্মিলিতভাবে লড়াই করতে হবে।
তারা সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে দু’দেশের অভিজ্ঞতা বিনিময়ের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রীর তার সরকারের দৃঢ় অবস্থানের কথা উল্লেখ করেন।
সন্ত্রাস নির্মূল ও জনসচেতনতা সৃষ্টিতে সরকারের নেয়া বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, অভিভাবক, শিক্ষক, শিক্ষার্থীসহ জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে জনসচেতনতা সৃষ্টি করা হচ্ছে। জনগণই এখন আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে সহায়তা করছে।
আসন্ন আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দিতে চলতি মাসে জার্মানির মিউনিখ যাওয়ার কথা প্রধানমন্ত্রীর। বর্তমান বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে এ সম্মেলনের ওপর গুরুত্বারোপ করেন শেখ হাসিনা।
অভিবাসনকে বৈশ্বিক সমস্যা হিসেবে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে মায়ানমার নাগরিকদের অবৈধ প্রবেশে দেশ সমস্যার সম্মুখীন হয়েছে।
সাক্ষাতকালে বাংলাদেশে আরও জার্মান বিনিয়োগ প্রত্যাশা করেন প্রধানমন্ত্রী।
এসময় শেখ হাসিনার দূরদর্শী ও গতিশীল নেতৃত্বের প্রশংসা করেন জার্মানির দুই সাংসদ।
অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা গওহর রিজভী, প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের সচিব সুরাইয়া বেগম এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত জার্মান রাষ্ট্রদূত টমাস প্রিঞ্জ।
বাংলাদেশ সময়: ০০৫৫ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৭, ২০১৭
এমইউএম/এসএইচ