ট্যাম্পাকোর ওই ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটে গত বছরের ১০ সেপ্টেম্বর। এতে ৩৮ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
ডিএনএ টেস্টের মাধ্যমে ওই ৯ জনের মধ্যে তিন শ্রমিকের পরিচয় শনাক্ত করার পর বুধবার (০৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৫টায় স্বজনদের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে। বাকি ছয়জনেরও ডিএনএ টেস্ট করা হলেও এখন পর্যন্ত পরিচয় অশনাক্ত থাকায় মরদেহগুলো মর্গে রয়েছে।
যাদের মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে, তারা হলেন-কিশোরগঞ্জের মৃত আব্বাস আলীর পুত্র রফিকুল ইসলাম( ৩৫), লক্ষীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার শিবপুরের আবু তাহেরের পুত্র রিয়াজ হোসেন মুরাদ (২১) ও সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলার দক্ষিণ খানিশাইল গ্রামের হাজী আব্দুল করিমের ছেলে রেদওয়ান আহমেদ(৩২)।
মর্গ সূত্র জানায়, রফিকুল ইসলামের মরদেহ তার স্ত্রী নার্গিস বেগম, রিয়াজ হোসেনের মরদেহ তার বাবা আবু তাহের ও রেদওয়ান আহমেদের মরদেহ তার ভাই সুফিয়ান আহমেদ গ্রহণ করেন।
টঙ্গী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ফিরোজ তালুকদার বলেন, ডিএনএ রিপোর্ট পজেটিভ আসায় এ তিনজনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
ওই ঘটনায় টঙ্গী থানায় দায়ের করা হত্যা এবং হত্যা চেষ্টার অভিযোগে দু’টি মামলার বিচারিক প্রক্রিয়া চলছে।
বাংলাদেশ সময়: ২১৪৫ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৮, ২০১৭
এজেডএস/এএসআর