বৃহস্পতিবার ( ৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে র্যাবের মিডিয়া উইংয়ের সহকারী পরিচালক (এএসপি) মিজানুর রহমান বাংলানিউজকে এ তথ্য জানান।
৮ ফেব্রুয়ারি থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি ভোর পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে এ ৬১ জনকে গ্রেফতার করা হয়।
মিজানুর রহমান জানান, বেশ কিছুদিন ধরেই চাঁদা দাবি ও হুমকির বিষয়ে প্রতিকার চেয়ে র্যাবের কাছে অভিযোগ আসছিল। যেসব ফোন নাম্বার থেকে এসব কল করা হয় তার রের্কড বিশ্লেষণে কলারের লোকেশন এবং জাতীয় পরিচয়পত্রে প্রদত্ত তথ্যের সঙ্গে অসামঞ্জস্যতা দেখা যায়। রেকর্ডে প্রাপ্ত পরিচয়পত্রে কলারের নাম ও ঠিকানা অনুযায়ী অনুসন্ধানে দেখা যায় বাস্তবে ওই ব্যক্তির বা ঠিকানার কোনো অস্তিত্বই নেই।
এ বিষয়টি আমলে নিয়ে র্যাব-৪ গভীর অনুসন্ধান ও গোয়েন্দা কার্যক্রম শুরু করে। একপর্যায়ে র্যাব জানতে পারে, সিম ডিস্ট্রিবিউটর ও তাদের নিয়োগকৃত সেলস রিপ্রেজেন্টেটিভ এবং রিটেইলারের একটি অংশ এ ধরনের প্রতারণার সঙ্গে সম্পৃক্ত। তারা ভূয়া পরিচয়পত্র বানিয়ে চাঁদা দাবি ও হুমকি দিয়ে আসা ওই চক্রটির কাছে সিম বিক্রি করছিলে। পরে অভিযান চালিয়ে এই ৬১ জনকে গ্রেফতার করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৫২১ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৯, ২০১৭
আরএটি/এএটি/এইচএ/