বৃহস্পতিবার (০৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
হাসনা বেগম ওই এলাকার যুবরাজ উদ্দিনের মেয়ে ও একই এলাকার মৃত সেলিমের স্ত্রী ছিলেন।
রামগতি থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. হুমায়ুন কবির বাংলানিউজকে জানান, স্থানীয়দের দেওয়া খবরের ভিত্তিতে চরলক্ষ্মী গ্রামের সেলিমের বাড়ি থেকে হাসনা বেগমের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
তিনি আরও জানান, মরদেহ উদ্ধারের সময় ইঁদুর মারার ওষুধ পাওয়া গেছে। তবে ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার আগে বলা যাচ্ছে না এটি হত্যা না আত্মহত্যা। প্রতিবেদন পাওয়ার পর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৫২ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৯, ২০১৭
এজি/আরএ