বৃহস্পতিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৫টার দিকে পৌরসভার পশ্চিম মহুদুরি গ্রামের কোম্পানি বাড়ির মুজিবুর রহমান আলমগীরের ঘর থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
পূর্ণিমা জেলার সদর উপজেলার আণ্ডারচর গ্রামের আবদুর রবের মেয়ে।
স্থানীয়রা জানায়, সকালে প্রবাসী আলমগীরের মেয়ে শিক্ষিকা ওয়াহিদা রহমান তার শিশু সন্তানকে রেখে এসএসসি পরীক্ষার দায়িত্ব পালনের জন্য বের হন। এসময় ঘরে তার মা ও পূর্ণিমাকে রেখে যান।
দুপুরের বাসার বাথরুমে থাকা কাপড় রাখার স্ট্যান্ডে পূর্ণিমাকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পায় বাসার অন্য সদস্যরা।
পরে স্থানীয় এক চিকিৎসককে ডেকে আনলে তিনি পূর্ণিমাকে মৃত ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে পুলিশ পূর্ণিমার মরদেহ উদ্ধার করে।
এদিকে, পূর্ণিমার পরিবারকে স্থানীয়রা বিষয়টি জানালে তারা গ্রামের বাড়ি থেকে শহরের উদ্দেশে রওনা দিয়েছে বলে জানা যায়।
সুধারাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার হোসেন বাংলানিউজকে জানান, পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মেয়েটির মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে।
তিনি আরও জানান, মেয়েটির শরীরে কোনও আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। তবে বাড়ির লোকজন জানায় মেয়েটি গলায় ফাঁস দিয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।
বাংলাদেশ সময়: ২০১২ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৯, ২০১৭
আরবি/আরএ