সজাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তাদের নিজ নিজ কর্মএলাকা থেকে এসব পিঠা তৈরি করে আনেন। পরে সজাগের প্রধান সেন্টারের হল রুমে প্রায় শতাধীক রকমের পিঠা প্রদর্শন করা হয়।
পিঠা উৎসবে আসা অতিথিরা অবাক হয়ে যান হরেক রকমের এসব অচেনা পিঠার আয়োজন দেখে। প্রদর্শিত পিঠার সঙ্গে অতিথিদের পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়। সেইসঙ্গে পিঠার স্বাদ নিতে অতিথিদের খেতেও দেওয়া হয়।
সজাগের পরিচালক আব্দুল মতিন বাংলানিউজকে বলেন, এসব পিঠা আমার সংগঠনের সদস্যরা তৈরি করেছে। আগামীতে আরো বড় করে এ পিঠা উৎসব পালন করা হবে।
বাংলাদেশ সময়: ২০১৯ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৯, ২০১৭
আরএ