এছাড়া তাকে এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরো ছয় মাসের সশ্রম কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়েছে।
সোমবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুর দেড়টার দিকে পটুয়াখালী জেলা ও দায়রা স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক বাসুদেব রায় আসামির উপস্থিতিতে এ রায় দেন।
মামলার বিবরণ থেকে জানা গেছে, ২০১০ সালের ২৫ এপ্রিল দুদক আইনের ২৬/২ ক ধারা মোতাবেক এক লাখ ৫৭ হাজার টাকার সমপরিমাণ সম্পদের তথ্য গোপন করা এবং ২৭/১ খ ধারা মোতাবেক ২৩ লাখ ৩৫ হাজার ৬২০ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ ওঠে সাবেক এমপি ও তৎকালীন বাউফল উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. শহিদুল আলম তালুকদারের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় তৎকালীন পটুয়াখালী দুর্নীতি দমন কমিশনের সহকারী পরিচালক মো. লুৎফুর রহমান বাদী হয়ে পৃথক দু’টি মামলা দায়ের করেন। একই বছরের ৪ নভেম্বর আদালতে আসামিকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দাখিল করে দুদক।
দীর্ঘ শুনানি শেষে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় সোমবার এ রায় দেন আদালত।
এ দুই মামলায় দুদকের আইনজীবী ছিলেন স্পেশাল জজ আদালতের পিপি অ্যাডভোকেট গাজী নেছার উদ্দিন। আসামি পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট রুহুল আমীন রেজা।
বাংলাদেশ সময়: ২০২৫ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৩, ২০১৭
এমএস/এসআই