সোমবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) দিনগত রাত ১২টার দিকে এ তল্লাশি চালানো হয়।
এতে পুলিশের রমনা জোনের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (এডিসি) নাজমুন নাহার, হল প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল ও শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবু বকর সিদ্দিক নেতৃত্ব দেন।
সিলগালাকৃত কক্ষ দু’টি হচ্ছে- নিচতলার উত্তর ব্লকের ১১২ ও তিন তলার ৩১৭ নম্বর কক্ষ। কক্ষ দু’টি থেকে দামি ব্র্যান্ডের মনিটর, সিপিউসহ বিভিন্ন ধরনের ইলেকট্রনিক জিনিসপত্র জব্দ করা হয়েছে।
হল প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল বাংলানিউজকে বলেন, এর আগে আটকদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী- হলের ১১২ নম্বর কক্ষে একজন দাগী আসামি থাকতো এবং ৩১৭ নম্বর কক্ষে অস্ত্র রাখা রয়েছে এমন তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশ প্রসাশন তল্লাশি চালিয়েছে।
তিনি বলেন, সাধারণ ছাত্রদের পড়াশুনার পরিবেশ সৃষ্টির জন্য বহিরাগতদের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে। পাশাপাশি ছাত্রত্ব শেষ হয়ে গেছে এমন কক্ষগুলো নিয়মিত শিক্ষার্থীদের বরাদ্দ দেওয়া হবে। যাতে সাধারণ শিক্ষার্থীদের কোনো কষ্ট না হয়।
ছাত্রত্ব শেষ হওয়ার ৬ মাসের বেশি হলে থাকা যাবে না বলেও স্পষ্ট জানিয়ে দেন মাকসুদ কামাল।
প্রসঙ্গত, গত ৭ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় দিন-দুপুরে গুলি করে ছিনতাই চেষ্টার ঘটনায় আটক একজনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী অভিযান চালিয়ে সাতজন বহিরাগতকে অস্ত্রসহ আটক করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ০২৩০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৪, ২০১৭
এসকেবি/টিআই