সম্ভবনার কথা এজন্যই বলছি যে, এরা তিন জনই দেশের অন্যতম প্রধান জাতীয় দৈনিক কালের কণ্ঠে ‘ওয়াল্টন ভালোবাসার গল্প’ লিখে পুরস্কার জিতে নিয়েছেন। ওদের সঙ্গে আরও সাত তরুণ লেখক পেয়েছেন সান্তনা পুরস্কার।
বিশ্ব ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এ আয়োজনে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র/ছাত্রী অংশ নেয়। এদের মধ্যে সেরা ১০ জনকে বিশ্ব ভালোবাসা দিবস মঙ্গলবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়াগ্রুপ মিলনায়তনে ডেকে আনা হয়। ঘোষণা করা হয় সেরা তিন জনের নাম।
ভালোবাসার গল্প ‘ছয় তারে ভালোবাসা’ লিখে প্রথম হন সাজিদ উল হক আবীর। ‘দ্বিধা’ লিখে দ্বিতীয় হন রিফাত রহমান পাপড়ি আর ‘শেষ চিঠি’ লিখে তৃতীয় হন রাকিব হাসান শাওন। ওয়ালটনের সৌজন্যে এ তিন লেখকের হাতে প্রথম পুরস্কার হিসেবে ল্যাপটপ, দ্বিতীয় পুরস্কার হিসেবে ফ্রিজ ও তৃতীয় পুরস্কার হিসেবে টেলিভিশন তুলে দেন কালের কণ্ঠের সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলন।
সেরা দশে থাকা বাকি সাত বিজয়ী পান ওয়ালটন মোবাইল সেট। এরা হলেন, রুফায়েল মিয়া, জাকির হোসেন, কথা ঘোষ, নাজমুল ইসলাম, মুহম্মদ আল আরাফাত, চৌধুরী তানভীর আহমেদ সিদ্দিক ও সুহী আহমেদ সুসান।
তরুণ লেখকদের উদ্দেশে ইমদাদুল হক মিলন বলেন, সর্বত্রই প্রেম এবং ভালোবাসা আসে। তোমরা যারা লিখবে, তাদের কাছে একটাই অনুরোধ, যতটা না লিখবে, তার চেয়ে পড়বে দশ গুণ, এক শ’ গুণ বেশি। এটাই তোমাদের জন্য আমার এক মাত্র সাজেশন। এ উপায় অবলম্বন করলে তোমাদের মধ্যে অনেকেই লেখক হয়ে উঠবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৪০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৭, ২০১৭
এজেড/ওএইচ/এসএইচ