মঙ্গলবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। আবদুর রহমান ওই গ্রামের মৃত খোরশেদ আলমের ছেলে।
আবদুর রহমানের মা জাহানারা বেগম বাংলানিউজকে জানান, আবদুর রহমানের চাচা হারুনের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে তাদের জমি নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। এ নিয়ে সোমবার রাতেও স্থানীয়রা বৈঠক করেন।
বৈঠক শেষে আবদুর রহমান বাড়ি থেকে বাইরে গিয়ে আর ফিরে আসেননি। পরে সকালে বটতলা গ্রামের নেতাগো বাড়ির সামনে একটি গাছের সঙ্গে আবদুর রহমানের ঝুলন্ত মরদেহ দেখে থানায় খবর দেন এলাকাবাসী। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে মরদেহ উদ্ধার করে।
আবদুর রহমানের শরীরের বিভিন্ন অংশে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তাকে পিটিয়ে হত্যা করে মরদেহ গাছের সঙ্গে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে বলে দাবি জাহানারা বেগমের।
বেগমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাজিদুর রহমান সাজিদ বাংলানিউজকে জানান, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
তার শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তবে ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার আগে কিছু বলা যাচ্ছেনা। প্রতিবেদন পাওয়ার পরে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান ওসি।
বাংলাদেশ সময়: ১৯২৪ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৪, ২০১৭
এজি/আরএ