বৃহস্পতিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) সকালে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
রাশেদ একই ইউনিয়নের ভেদুরিয়া গ্রামের হাবিবুর রহমানের ছেলে।
ভোলা সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর খায়রুল কবির বাংলানিউজকে জানান, রাতে রাশেদ এক আত্মীয়র বাড়ি থেকে নিজেদের বাড়ি ফেরার পথে নিখোঁজ হয়। পরিবারের লোকজন রাতভর অনেক খোঁজাখুঁজি করেও তার কোনো সন্ধান পায়নি। সকালে পাশের গ্রাম কুঞ্জপট্টির একটি ক্ষেতে রাশেদের মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা থানায় ও তার বাড়িতে খবর দেয়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ভোলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।
ওসি আরও জানান, নিহত কিশোরের গলায় ও শরীরের বিভিন্ন অংশে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, রাতে কেউ রাশেদকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে মরদেহ এখানে ফেলে রেখে গেছে।
এ ঘটনায় ভোলা সদর মডেল থানায় হত্যা মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলেও জানান ওসি।
বাংলাদেশ সময়: ১২২৮ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৬, ২০১৭
এজি/এসআই