পরিবেশ অধিদপ্তরের অনুমোদন ছাড়া ইট প্রস্তুত ও এলজিইডি সড়কের পাশে ইটভাটা গড়ে তোলার দায়ে বৃহস্পতিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রুলি বিশ্বাস এই জরিমানা করেন।
এর আগে দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে পাঁচ ভাটা মালিককে আটক করা হয়।
পরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে সদর উপজেলার লেঙ্গুরিয়া এলাকার এমজিএম ব্রিকসের মালিক মিজানুর রহমানকে এক লাখ, ভিআইপি ব্রিকসের মালিক খোরশেদ আলমকে দুই লাখ, কেএএস ব্রিকসের মালিক খোকন মোল্লাকে ২০ হাজার, হয়বতপুর এলাকার আহম্মদ আলীকে এক লাখ ও গাজিরবিল এলাকায় এবিসি ব্রিকসের মালিক শহিদুল ইসলামকে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। এসময় তারা জরিমানার টাকা পরিশোধ করায় তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
র্যাব-পাঁচ, নাটোর ক্যাম্প কমান্ডার ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান বাংলানিউজকে জানান, এসব ইটভাটার মালিক দীর্ঘদিন ধরে পরিবেশ অধিদপ্তরের অনুমতি বা ছাড়পত্র ছাড়াই ইট প্রস্তুত ও বাজারজাত করে আসছিলেন।
এছাড়া এলজিইডি সড়ক থেকে নির্দিষ্ট দূরত্ব রেখে ইটভাটা গড়ে তোলার নিয়ম থাকলেও তারা তা অনুসরণ করেননি। বরং রাস্তার পাশেই ইটভাটা স্থাপন করে পরিবেশের ক্ষতি করছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৩৪ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৬, ২০১৭
এসআই