রোববার (২৬ ফেব্রুয়ারি) প্রায় ৪ কোটি ২৮ লাখ ৩৯৪ টাকা ব্যয়ে নির্মিত অত্যাধুনিক বহুতল বিশিষ্ট এ ভবনের উদ্বোধন করবেন তিনি।
জানা গেছে, ২০১৩ সালের ৩ মার্চ সাঈদীকে চাঁদে দেখার গুজবে জামায়াত-শিবির তাণ্ডব চালিয়ে আগের উপজেলা পরিষদ ভবন আগুনে জ্বালিয়ে ধ্বংস করে দেয়।
উপজেলা পরিষদের দোতলা ভবনের প্রতিটি কক্ষে আসবাবপত্র আর নথিপত্র পুড়ে ছাইয়ের স্তুপ হয়েছিল। পুড়ে ছাই হয়ে যায় বিভিন্ন কক্ষের চেয়ার-টেবিলসহ সকল আসবাবপত্র।
সেই তাণ্ডবের চার বছর পর নতুন করে চারতলা বিশিষ্ট নতুন ভবন নির্মাণ করা হয়। ২০১৪ সালের ১৬ এপ্রিল জিওবির অর্থায়নে ও স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতর এলজিইডির বাস্তবায়নে ৪ কোটি ২৮ লাখ ৮৪ হাজার ৩৯৪ টাকা ব্যয়ে ভবনটি নির্মাণ করা হয়।
বর্তমানে উদ্বোধনের অপেক্ষায় থাকা ভবনটি নতুন সাজে সেজেছে। দরজা-জানালা থেকে শুরু করে ভবনের চারপাশে রঙের কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে। ঝকঝকে চকচকে করা হয়েছে উপজেলা পরিষদ ভবন। পাল্টে গেছে পরিষদের ২০১৩ সালের ধ্বংসযজ্ঞ চিত্র।
শনিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় নন্দীগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোসা. শরীফুন্নেসা বাংলানিউজকে বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রোববার (২৬ ফেব্রুয়ারি) নবনির্মিত নন্দীগ্রাম উপজেলা পরিষদ ও মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স উদ্বোধন করবেন।
বাংলাদেশ সময়: ২০২১ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০১৭
এমবিএইচ/বিএস