অন্য দু’জন হচ্ছেন- মালয়েশিয়ার নাগরিক জন নোয়েল ও মেসার্স খাদিজা ইন্টারন্যাশনালের প্রোপাইটার খন্দকার শহীদুল ইসলাম।
রোববার ( ২৬ ফেব্রুয়ারি) কমিশনের নির্ধারিত বৈঠকে আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জশিটের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে বলে বাংলানিউজকে জানান দুদকের উপ-পরিচালক ও জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রণব কুমার ভট্টাচার্য।
তিনি জানান, পরস্পরের যোগসাজশে স্বীয় স্বার্থসিদ্ধির জন্য ক্ষমতার অপব্যবহার করে আসামিরা বিএফডিসি আধুনিকীকরণ ও সম্প্রসারণ প্রকল্পের আওতায় ডিজিটাল অডিও ডাবিং-মিক্সিং ও রি-রেকর্ডিং ইক্যুইপমেন্ট সরবরাহ কার্যক্রমে সরকারের অর্থ আত্মসাত করেছেন। ‘পাবলিক প্রকিউরমেন্ট আইন-২০০৬’ এর ৫২(২) ধারা এবং ‘পাবলিক প্রকিউরমেন্ট বিধিমালা-২০০৮’ এর ২৭ ও ৩৮ ধারা উপেক্ষা করে করা এ কাজ দণ্ডনীয় অপরাধ হিসেবে বিবেচিত।
ওই প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগে দুদকের উপ-পরিচালক মো. হামিদুল হোসেন বাদী হয়ে ২০১৫ সালের ০৭ অক্টোবর রাজধানীর তেজগাঁও থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলাটির তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপ-পরিচালক মো. ফরিদ আহমেদ পাটোয়ারী সকল অনুসন্ধান শেষে আসামিদের সম্পৃক্ততা পেয়ে কমিশনে তাদের বিরুদ্ধে চার্জশিট দেওয়ার আবেদন করেন। এরই প্রেক্ষিতে রোববার চার্জশিটের অনুমোদন দিয়েছে কমিশন।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৩৪ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৬, ২০১৭
এসজে/এএসআর