আগুনে ক্ষতিগ্রস্তরা হলেন- গৌরহরী পালের মুদি দোকান, মো. কালামের মুদি দোকান, মো. বারেকের মুদি ও চালের দোকান, মো. ইউনুচের মুদি চালের দোকান, মো. মনিরের চালের দোকান, আবুল হোসেনের চালের দোকান এবং নরউত্তমের ফাস্টফুডের দোকান, আবুইউসুফ মিয়ার দোকাননের ভাড়াটিয়া হাকিম মুসুল্লী ও জাকির মুসুল্লীর দলিল লেখক অপর এক ডিম বিক্রির দোকান।
ক্ষতিগ্রস্ত মো. কালাম মিয়া বাংলানিউজকে জানান, আগুনে তার মুদি দোকানের সব মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
দলিল লেখক মো. হাকিম মুসুল্লী ও মো. জাকির হোসেন বাংলানিউজকে জনান, ১৯৬৫ সাল থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত তাদের কাছে থাকা প্রায় ৪০০ দলিল এবং দলিলের টিকেট পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
কলাপাড়া ফায়ার সার্ভিস স্টেশন অফিসার মো. রেজাউল করিম বাংলানিউজকে জানান, আগুনের সূত্রপাতের বিষয়টি তদন্ত করে বলা যাবে। প্রাথমিকভাবে ব্যবসায়ীদের ৮ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি এবং ২০ লাখ টাকার মালামাল উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে।
কলাপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিএম শাহনেওয়াজ বাংলানিউজকে জানান, আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশের কয়েকটি টিম কাজ করেছে। ব্যবসায়ীদের মালামাল যাতে চুরি না হয় সে বিষয়ে কঠোর নজরদারি ছিলো।
কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবিএম সাদিকুর রহমান বাংলানিউজকে জনান, আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের সহযোগিতার জন্য তাদের আবেদনের প্রেক্ষিতে জেলা প্রশাসনের কাছে সহযোগিতা চাওয়া হবে। সহায়তা পেলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ণয় করে দেওয়া হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৪২ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৭, ২০১৭
এনটি