সোমবার (২৭ ফেব্রয়ারি) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান তিনি।
মোজাম্মেল হক বলেন, লিবার্টি ফ্যাশন ওয়্যার একটি আধুনিক সুযোগ সুবিধা সম্পন্ন শতভাগ রফতানিমুখী তৈরি পোশাক ও কমপ্লায়েন্স ফ্যাক্টরি।
তথাকথিত রিপোর্টে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় পিডব্লিউডি, ফায়ার সার্ভিস, রাজউক দিয়ে কারখানা পরিদর্শন করে তারা ঝুঁকিমুক্ত বলে জানায়। বিজিএমইএ’র সভাপতি ও সহ-সভাপতি কারখানার সার্বিক দিক চিন্তা করে কারখানা বন্ধ করতে অপারগতা প্রকাশ করেন।
তিনি আরও জানান, ‘২০১৩ সালের ১১ জুন ডেসকো ও প্রাইমার্কের ছয়জন প্রতিনিধি দল আমাকে একটি রেমিডিয়েশন প্লানে স্বাক্ষর করতে তাগিদ দেন। কিন্তু রেমিডিয়েশন প্লানে কোনো কিছু উল্লেখ না থাকায় আমি স্বাক্ষর করতে অপারগতা প্রকাশ করি। তারা আমার সঙ্গে খারাপ আচরণ করেন এবং একই বছরের ১১ জুন টেসকোর মাধ্যমে কারখানাটি বন্ধ করে দেওয়া হয়’।
এই অবস্থায় ৫ হাজার শ্রমিক চাকরিচ্যুত হয়ে নিদারুণ কষ্টে দিন কাটাচ্ছেন বলেও জানান মোজাম্মেল হক।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৭, ২০১৭
জেডএফ/জিপি/এমজেএফ