সোমবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আব্দুল মান্নান ঘরটির উদ্বোধন করেন।
এসময় উপজেলা কৃষি অফিসার শাফীয়ার রহমান, জেলা মার্কেটিং অফিসার সাখাওয়াত হোসেনসহ স্থানীয় কৃষকরা উপস্থিত ছিলেন।
কৃষি বিভাগ জানায়, জেলায় প্রতিবছর আলু উৎপাদন হয় চার লাখ ২০ হাজার মেট্রিক টন। ১৪টি হিমাগারে আলু রাখার ব্যবস্থা আছে মাত্র এক লাখ ২০ হাজার মেট্রিক টন।
জেলা মার্কেটিং অফিসার সাখাওয়াত হোসেন বাংলানিউজকে জানান, আলু উত্তোলনের সময় কৃষক ন্যায্য দাম থেকে বঞ্চিত হয়। আলু স্থানীয়ভাবে সংরক্ষণ করা গেলে ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত হবে। এ লক্ষ্যে আলু সংরক্ষণ পদ্ধতি অহিমায়িত ঘর কৃষক পর্যায়ে দেওয়া হলো। আগ্রহী কৃষকরা এ পদ্ধতিতে অহিমায়িত ঘর স্থাপন করে আলু সংরক্ষণ করতে পারবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬২১ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৭, ২০১৭
এনটি