আসামিরা হলেন, বরিশালের সাবেক সিভিল সার্জন মো. খায়রুল আলম ও আফতাব উদ্দিন আহমেদ, বরিশালের সাবেক জেলা হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা মো. হাবিবুর রহমান এবং ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান মেসার্স মাদারীপুর মেডিসিন সাপ্লায়ার্সের মালিক মো. সাইদুর রহমান খান।
রোববার (০৫ মার্চ) এ চার্জশিট অনুমোদন দেওয়া হয়েছে বলে বাংলানিউজকে নিশ্চিত করেছেন দুদকের উপ-পরিচালক ও জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রণব কুমার ভট্টাচার্য।
তিনি জানান, বরিশালের কোতয়ালী থানায় গত বছরের ২১ মার্চ একটি অর্থ আত্মসাতের মামলা দায়ের করা হয়। মামলাটি তদন্ত করছেন দুদকের প্রধান কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক এনায়েত হোসেন।
জানা যায়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অনুমোদন ছাড়াই বিলের ভুয়া অনুমোদনপত্র তৈরি করেন। পরে সরকারি মালিকানাধীন ওষুধ কোম্পানি এসেনশিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেডের (ইডিসিএল) নির্ধারিত দর উপেক্ষা করে বা অন্যকে লাভবান করার জন্য স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের প্রশাসন অনুমোদন উপেক্ষা করে ইডিসিএলভুক্ত ৫৭ রকমের ওষুধ বাইর থেকে ইডিসিএল এর নির্ধারিত দামের বেশি দরে কিনেন।
যাতে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান মেসার্স মাদারীপুর মেডিসিন সাপ্লাইয়ার্সের কাছে ওষুধ কেনায় ৯টি বিলের বিপরীতে ৯১ লাখ ৬৪ হাজার ৯৬.৪৬ টাকা আসামিরা আত্মসাত করেছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৮০৮ ঘণ্টা, মার্চ ০৫, ২০১৭
এসজে/এসএইচ