ধনিয়া ইউপি চেয়ারম্যান এমদাদ হোসেন কবির বাংলানিউজকে জানান, বিকেলে প্রচণ্ড বাতাসের সঙ্গে হঠাৎ করেই ঘূর্ণিঝড় শুরু হয়। এতে মুহূর্তের মধ্যে দু’টি গ্রামের শতাধিক ঘর বিধ্বস্ত হয়।
স্থানীয় নাছির মাঝি এলাকার বাসিন্দা পল্লী চিকিৎসক মহিউদ্দিন জানান, ঝড়ে একটি মাদ্রাসাসহ অসংখ্য ঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। এতে আহত হয়েছে কয়েকজন।
ভোলা সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুজাইহিদুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা তৈরি করা হচ্ছে।
এদিকে ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে ডা. মহিউদ্দিনের দোকান, খায়ের, আনিস, ইউসুফ, নুরু মাঝি মোর্শেদ, হোসেন, সাইফুল, সবুজ, সুফিয়ান, মান্নান ও নবীর নাম পাওয়া গেছে। এছাড়াও একটি ব্র্যাক স্কুল ও একটি কওমি মাদ্রাসা বিধ্বস্ত হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮১২ ঘণ্টা, ০৫ মার্চ, ২০১৭
আরএ