মামলায় একই গ্রামের বাদীর ভগ্নিপতি মৃত মছির উদ্দিনের (ছোট গেদা) ছেলে এনতাজ আলীকে (৩৭) অভিযুক্ত করা হয়েছে।
মামলা নম্বর ৫৪পি/২০১৭ (শেরপুর)।
বাদীর অভিযোগ শুনানি শেষে তা আমলে নিয়ে জেলা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক জেলা জজ বেগম মমতাজ পারভীন অভিযোগটি তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) বগুড়া ইউনিটকে নির্দেশ দিয়েছেন।
সন্ধ্যায় মামলার বাদী খুশী বেগম বাংলানিউজকে বিষয়টি জানিয়ে বলেন, গত শনিবার (৪ ফেব্রুয়ারি) দিনগত রাতে এনতাজ আলী কৌশলে আমার প্রতিবন্ধী মেয়েকে শয়নঘরের ভেতর নিয়ে ধর্ষণ করে। এ ব্যাপারে বিচার চেয়ে শেরপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করা হলে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। অজ্ঞাত কারণে পুলিশ বাদীর অভিযোগটি থানায় রেকর্ডভুক্ত না করে কালক্ষেপণ করতে থাকে।
ফলে বাধ্য হয়ে ধর্ষণের বিচার চেয়ে বিজ্ঞ আদালতে মামলাটি দায়ের করেন তিনি।
শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খান মো. এরফান বাংলানিউজকে বলেন, বাদীর লিখিত অভিযোগ পেয়ে পুলিশ দুই দফায় ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে তদন্ত করেছে।
বাদীর অভিযোগ সত্য না হওয়ায় মামলাটি রেকর্ডভুক্ত করা হয়নি বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ২০৫৬ ঘণ্টা, মার্চ ০৮, ২০১৭
এমবিএইচ/ওএইচ/এএ