শুক্রবার (১০ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর নজরুল ইনস্টিটিউটে জিপিইইউ’র প্রথম সম্মেলনে সংগঠনটির নেতারা এসব কথা জানান।
জিপিইইউ’র ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ফজলুল হক বলেন, গ্রামীণ ফোন আজ যে পর্যায়ে এসেছে এর পিছনে মূল অবদান রেখেছেন এখানকার কর্মীরা।
অন্যদিকে, জিপিইইউ’র সাধারণ সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ শফিকুর রহমান মাসুদ বলেন, আমরা যখন প্রথম সংগঠনটি করতে যাই তখন গোপনে মিটিং করতে হয়েছে। যখন সংগঠনটি চূড়ান্ত রূপ নেবে তখন রাতারাতি ১শ ৩১ জন কর্মীকে ছাটাই করেছিল গ্রামীণ ফোন। আমরা প্রতিবাদ করেছি। এখনও গ্রামীণ ফোনের বিরুদ্ধে ৩১টি মামলা চলছে। যে মামলার রায় আমাদের পক্ষে গিয়েছে কিন্তু সেই রায়ের লিখিত কপি আমরা পাইনি। আশা করছি, অতি শ্রীঘ্র্রই পেয়ে যাবো। তারপর আমরা আমাদের পরবর্তী পদক্ষেপে যাবো।
এসময় অন্যদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন জিপিইইউ’র এর প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ওমর ফারুখ, সংগঠনটির সদস্য রফিকুল কবীর, সংগঠনটির নেতা মিহির কুমার ভৌমিক।
অনুষ্ঠানে সংগঠনটির সব আয়-ব্যয়ের হিসাব তুলে ধরা হয়। এসময় বলা হয়, সংগঠনটির এখন এক কোটি টাকার বেশি সম্পদ রয়েছে। সেই হিসাবে আগামী ৫০ বছর সংগঠনটি নির্দ্বিধায় প্রতি বছর সম্মেলন করতে পারবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৩৭ ঘণ্টা, মার্চ ১০, ২০১৭
ইউএম/এসএনএস