শনিবার (১৮ মার্চ) দুপুর ১২টার দিকে নাটোর-বগুড়া মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
সুমাইয়া আখতার সদর উপজেলার একডালা গ্রামের খোরশেদ আলমের মেয়ে।
আহতরা হলেন-একডালা গ্রামের মহির উদ্দিনের ছেলে অরণ্য (১২), নুর আলমের ছেলে জিদান (১১), জাহিদ হোসেনের স্ত্রী রানী বেগম (২০), আজিজুর রহমানের মেয়ে ইয়াপি (১৬) এবং সিংড়া উপজেলার শেরকোল গ্রামের গোলাম মৃধার ছেলে সাজু (৩০)।
আহতদের মধ্যে সাজুর অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসাপাতালে পাঠানো হয়েছে। বাকিরা নাটোর সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
ঝলমলিয়া হাইওয়ে থানা পুলিশের সার্জেন্ট হামিদুল ইসলাম বাংলানিউজকে জানান, দুপুরে ওই ছয়জন সিংড়া থেকে অটোরিকশায় করে নাটোর যাচ্ছিলেন। পথে ডালসড়ক এলাকায় এলে একটি বাস সামনে থেকে অটোরিকশাটিকে চাপা দিয়ে পালিয়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই ওই মেয়েটির মৃত্যু হয়। এসময় আহত হন দুই শিশু ও অটোরিকশা চালকসহ বাকি পাঁচজন।
তিনি আরো জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। এছাড়া আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৫০৯ ঘণ্টা, মার্চ ১৮, ২০১৭
এসআই