স্থানীয় ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান মন্টু বাংলানিউজকে বলেন, অনেক আগে থেকেই বসন্তপুর রেলক্রসিং একটি দুর্ঘটনাপ্রবণএলাকা। কিন্তু এখানে ডিভাইডার দেওয়ার পর থেকে দুর্ঘটনার মাত্রা আরও বেড়ে গেছে।
তিনি আরও বলেন, স্পিডব্রেকারের দূরত্ব যদি ডিভাইডার থেকে ১০০ ফিট দূরে হয় তাহলে গাড়ি চালকরা আগে থেকেই সতর্ক হয়ে গাড়ি নিয়ন্ত্রণে আনতে পারবে। এতে দুর্ঘটনাও অনেক কমে যাবে।
জুয়েল মোল্লা নামে স্থানীয় এক ব্যক্তি বলেন, প্রায় প্রতি রাতেই দুর্ঘটনার বিকট শব্দ শুনে আমাদের ঘুম ভাঙে। দুর্ঘটনার অবস্থা এমন আকার ধারণ করেছে যে, আহত মানুষদের জখম বাঁধতে বাঁধতে আমাদের এলাকায় কারও বাড়িতে মনে হয় পুরাতন কাপড় পাওয়া যাবে না। গত ১০ দিনে এখানে পাঁচটি পৃথক সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে প্রায় ২০ জন মানুষ আহত হয়েছে।
শিঘ্রই বসন্তপুর রেলক্রসিং এলাকায় মহাসড়ক চওড়া করা এবং দুই পাশের স্পিডব্রেকার দুইটি ডিভাইডারের কাছ থেকে ১০০ ফিট দূরে স্থাপন করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি জানিয়েছেন গাড়িচালক ও স্থানীয়রা।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৪৯ ঘণ্টা, মার্চ ১৮, ২০১৭
এনটি