শনিবার (১৮ মার্চ) দুপুরে আহতরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিতে গেলে জলাতঙ্কের ভ্যাকসিন না থাকায় তাদের রাজবাড়ী ও ফরিদপুর হাসপাতালে পাঠানো হয়।
আহত ব্যক্তিরা হলেন- গোয়ালন্দ পৌরসভার বদিউজ্জামান বেপারী পাড়ার মুঞ্জুর আলমের ছেলে মাহমুদ হাসান (৭), কুমড়াকান্দি গ্রামের রিপন শেখের মেয়ে স্কুলছাত্রী সুমি আকতার (২০), হাউলি কেউটিল গ্রামের জাফর কাজীর মেয়ে রেশমি (৫), ইবাদ আলী মিস্ত্রী পাড়ার ইছাক মণ্ডলের ছেলে রাসেল মণ্ডল (২৮), ছোটভাকলা ইউনিয়নের নলডুবি গ্রামের শাহিন সরদারের ছেলে শাহরুখ সরদার (৬), উজানচর ইউনিয়নের কছিমদ্দিন সরদার পাড়ার মিরাজ সরদারের স্ত্রী সবিতা (৩৫), শ্রীদাম দত্ত পাড়ার এলাহী শেখের স্ত্রী শাহেদা (৪০), বালিয়াডাঙ্গা গ্রামের মৃত ছাদেক আলী শেখের ছেলে শহিদ শেখ (৪৫), জৈনদ্দিন সরদার পাড়ার আজাদ মোল্লার মেয়ে স্কুলছাত্রী অন্তরা (১৩), জতিন বদ্দির পাড়ার মালেক খার ছেলে জহুরুল ইসলাম (২৪) ও শহরের সোবহান শেখের স্ত্রী সকিনা খাতুন (৫৫)।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরী বিভাগের চিকিৎসক নুরুল ইসলাম বাংলানিউজকে জানান, দুপুরে পাগলা কুকুরের কামড়ের শিকার হয়ে নারী ও শিশুসহ ১১জন হাপাতালে চিকিৎসা নিতে আসেন। এসময় হাসপাতালে জলাতঙ্ক রোগের কোনো ভ্যাকসিন না থাকায় তাদের রাজবাড়ী সদর ও ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
বাংলাদেশ সময়: ২০৩৯ ঘণ্টা, মার্চ ১৮, ২০১৭
এনটি