মরদেহ দু’টি ময়নাতদন্তের জন্য রোববার (২৬ মার্চ) দুপুরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। সুজন ছিলেন গুলিস্তান এলাকার ভবঘুরে।
ওয়ারী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মোয়াজ্জেম হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, ভবঘুরে সুজন গুলিস্তানের বিভিন্ন এলাকায় ভিক্ষাবৃত্তি করতেন। ভোরে হানিফ ফ্লাইওভারে ওঠার পথে একটি বাস তাকে চাপা দেয়। এতে তিনি গুরুতর আহত হলে পথচারীরা তাকে উদ্ধার করে ঢামেক নিয়ে আসেন। কিন্তু কর্তব্যরত চিকিৎসক সকালে সুজনকে মৃত ঘোষণা করেন।
শেরেবাংলা নগর থানার এসআই রুবেল আজাদ বলেন, আনোয়ার তার পাসপোর্ট কালেকশন অফিস থেকে ভোরে পাশের লায়ন্স চক্ষু হাসপাতালের বাথরুমে যান। অনেক সময় পেরিয়ে গেলেও সেখান থেকে বের না হওয়ায় স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেন। পুলিশ বাথরুমের দরজা ভেঙে তাকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে হৃদরোগ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা আনোয়ারকে মৃত ঘোষণা বলে করেন।
স্ট্রোক করে তার মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণার কথা জানান এসআই রুবেল।
বাংলাদেশ সময়: ১৪০৫ ঘণ্টা, মার্চ ২৬, ২০১৭
এজেডএস/এইচএ/