মৃতরা হলেন- বিউটি (৩৮), পেয়ারা (৫০), নাদিরা (৪৪) ও সুফিয়া (৭৫)। তবে তাদের বাড়ি কোথায় তা জানা যায়নি।
এদিকে, এ দুর্ঘটনার কারণ জানতে বাগেরহাট জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিকে তিনদিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দিতে বলেছে জেলা প্রশাসন। মোরেলগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মনিরুজ্জামান মিঠু বাংলানিউজকে জানান, বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীসহ অন্তত ৬০ জন যাত্রী নিয়ে ট্রলারটি মোরেলগঞ্জের ছোলমবাড়ীয়া ঘাট থেকে উপজেলা সদরের পুরাতন থানা ঘাটে যাচ্ছিল। যা ছিল ট্রলারের ধারণ ক্ষমতার অনেক বেশি। অতিরিক্ত যাত্রী ও তীব্র স্রোতের কারণে পথে ট্রলারটি ডুবে যায়। এসময় অন্যরা সাঁতরে বা অন্য নৌকায় করে তীরে উঠতে পারলেও নিখোঁজ হন ১৬ জন। খবর পেয়ে পুলিশ, কোস্টগার্ড, নৌ বাহিনী ও ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা এসে চার নারীর মরদেহ উদ্ধার করে। বাকি ১২ জনকে উদ্ধারের চেষ্টা চলছে।
এদিকে, নিখোঁজদের উদ্ধার সংক্রান্ত তথ্যের জন্য একটি কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। এখনো (বিকেল সোয়া ৩টা) উদ্ধারকৃত মরদেহগুলোর পরিচয় পাওয়া যায়নি।
বাংলাদেশ সময়: ১৫১৪ ঘণ্টা, মার্চ ২৮, ২০১৭
এসআই