আটক মাদকের মধ্যে রয়েছে- ১৫ লাখ দুই হাজার ১৪৩ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট, ২৭ হাজার ১৫১ বোতল ফেনসিডিল, ১ হাজার ৪৩৪ কেজি গাঁজা, ২৫ হাজার ৩৫০ বোতল বিদেশি মদ, ৪ কেজি ৩৩১ গ্রাম হেরোইন, ১৩ হাজার ৬৮৩টি নেশাজাতীয় ইনজেকশন ও ১৭ লাখ ১৭ হাজার ৭১৫ পিস বিভিন্ন প্রকারের অবৈধ ট্যাবলেট।
চোরাচালান দ্রব্যের মধ্যে রয়েছে- ১১ হাজার ৫৫৯টি শাড়ি, ৩ হাজার ৩৭৫টি থ্রি পিস/ শার্ট পিস, ১ হাজার ৬৯৩ মিটার থান কাপড়, ২০৩টি তৈরি পোশাক, ৪৩ হাজার ৪৪৫ সিএফটি কাঠ, ৩ কেজি ২শ’ গ্রাম স্বর্ণ এবং ১টি তক্ষক।
এছাড়াও উদ্ধার হওয়া অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে- ৬টি পিস্তল, ৬টি বন্দুক, ৩৯ রাউন্ড গুলি, ৪টি ম্যাগজিন, ১টি মর্টারশেল এবং ১টি হাত বোমা।
পুরো মার্চ মাসজুড়ে অভিযানে মাদক পাচারসহ অন্য চোরাচালানে জড়িত থাকার অভিযোগে ১৪১ জন এবং অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রমের দায়ে ১২৯ জন বাংলাদেশি নাগরিককে আটক করে থানায় সোপর্দ করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।
এছাড়া ভারত থেকে বাংলাদেশে অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রমের দায়ে ১৩ জন ভারতীয় নাগরিককে আটক করে ১১ জনকে বিএসএফের কাছে হস্তান্তর, ২ জনকে থানায় সোপর্দ এবং বাংলাদেশ-মায়ানমার সীমান্তে ৩৭৯ জন মায়ানমার নাগরিকের অবৈধ অনুপ্রবেশ প্রতিহত করা হয়েছে।
চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত বিজিবি ৩২৯ কোটি ৩১ লক্ষ ৭৪ হাজার টাকা মূল্যের বিভিন্ন প্রকারের চোরাচালান ও মাদকদ্রব্য আটক করতে সক্ষম হয়েছে।
সোমবার (০৩ এপ্রিল) প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৪১ ঘণ্টা, এপ্রিল ০৩, ২০১৭
এসআরএস/এএ