মঙ্গলবার (৪ এপ্রিল) দিনগত রাত সাড়ে ৯টার দিকে এ মারধরের ঘটনা ঘটে।
আহত সুমাইয়ার বাবা মনিরুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, তানিয়াকে আমার মেয়ে সুমাইয়া পড়ার কথা জিজ্ঞাসা করা মাত্রই তাকে মারধর শুরু করেন ওই শিক্ষক।
তানিয়ার বাবা আবদুস সোবাহান বলেন, আমার মেয়ে তানিয়াকে এর আগেও একবার মারধর করলে প্রধান শিক্ষকের কাছে বিষয়টি জানাই, সেসময় তিনি তানিয়াকে ওষুধ কিনে দিয়েছিলেন। আবারও ওই শিক্ষক আমার মেয়েকে মারধর করেছেন।
এদিকে এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। সদস্যরা হলেন- ওই বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক কানিজ ফাতিমা বীনা, সিনিয়র শিক্ষক মো. মাসুম মিয়া ও মো. বেলায়েত হোসেন।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত সহকারী শিক্ষক মিজানুরের মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
মারধরের কথা স্বীকার করে পাথরঘাটা আদর্শ বালিকা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. তরিকুল ইসলাম রেজা বাংলানিউজকে বলেন, তিন সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। সবকিছু আইন সম্মতভাবেই হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০৬ ঘণ্টা, এপ্রিল ০৫, ২০১৭
আরবি/আরএ