বৃহস্পতিবার (১৩ এপ্রিল) চাকমা সম্প্র্রদায় উদযাপন করছে মূল বিজু। উৎসব ঘিরে চাকমা সম্প্রদায়ের ঘরে ঘরে চলছে অতিথি আপ্যায়ন।
![বৈসাবি উৎসবে ঘরে ঘরে চলছে অতিথি আপ্যায়ন-ছবি: বাংলানিউজ](http://www.banglanews24.com/media/imgAll/2016October/bg/a2-inner20170413154327.jpg)
এদিন যার যা সাধ্যমত নানা রকমের খাবারের আয়োজন করে পাহাড়ি জনগোষ্ঠী। উৎসব উপলক্ষে প্রতিটি ঘর ফুলে ফুলে সাজানো হয়েছে। পরিষ্কার করা হয়েছে ঘরবাড়ি-দোকানপাট।
শুক্রবার (১৪ এপ্রিল) চাকমা সম্প্রদায় গজ্জাপজ্জা ও ত্রিপুরা সম্প্রদায় হারি বৈসু উৎসব উদযাপন করবে। এছাড়া শুক্রবার থেকে চারদিনের উৎসব উদযাপন করবে মারমা সম্প্রদায়।
উৎসবের প্রথম দিন র্যালি, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের পাশাপাশি মারমা তরুণ-তরুণীরা জলকেলি কিংবা পানি খেলায় মেতে উঠবে। তিন জাতিগোষ্ঠীর প্রধান সামাজিক উৎসবের নামের প্রথম অদ্যাক্ষর দিয়ে বৈসাবি নামের সৃষ্টি।
বৈ-তে ত্রিপুরাদের বৈসু, সা-তে মারমাদের সাংগ্রাই এবং বি-তে চাকমাদের বিজু উৎসব বোঝানো হয়েছে।
আবার এই উৎসবগুলোর রয়েছে আলাদা নাম। যেমন ত্রিপুরাদের তিন দিনের উৎসবকে বলা হয় বৈসু, হারি বৈসু ও বিছিকাতাল। মারমাদের তিনদিনের উৎসবকে বলা হয় সাংগ্রাই, আক্যে, আতাদা এবং চাকমাদের উৎসবকে বলা হয় বিজু, ফুল বিজু ও গজ্জাপজ্জা।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৪৪ ঘণ্টা, এপ্রিল ১৩, ২০১৭
এএটি/আরআই