বৃহস্পতিবার (১৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে হাসপাতালের প্রিজন সেলে তার মৃত্যু হয়। ইমদাদুল নাটোরের লালপুর উপজেলার ধনঞ্জয়পাড়ার নয়ন আলীর ছেলে।
রামেকের ওয়ার্ড মাস্টার আবদুর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, ইমদাদুল হক যক্ষ্মা রোগী ছিলেন। চিকিৎসার জন্য গত রোববার (৯ এপ্রিল) সকালে নাটোর কারাগার থেকে ইমদাদুলকে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়। ওইদিন বিকেলেই তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্রিজন সেলে ভর্তি করলে বৃহস্পতিবার তার মৃত্যু হয়।
রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার হাবিবুর রহমান মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বাংলানিউজকে জানান, ইমদাদুল হক হেরোইন মামলার আসামি ছিলেন। এখানে আনার পর পরই গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় তাকে রামেক হাসপাতালের প্রিজন সেলে ভর্তি করা হয়।
রাজশাহীর রাজপাড়া থানার কর্তব্যরত উপ-পরিদর্শক (এসআই) তসলিমা বেগম বাংলানিউজকে বলেন, হাসপাতালে চিকৎসাধীন অবস্থায় আসামি মারা যাওয়ায় এ থানাতেই তার অপমৃত্যুর (ইউডি) মামলা হয়েছে।
ইমদাদুলের মরদেহ ময়নাতদন্ত করা হয়েছে। বিকেলে তার মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে বলেও জানান তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৫৮ ঘণ্টা, এপ্রিল ১৩, ২০১৭
এসএস/জিপি/জেডএস