শুক্রবার (১৪ এপ্রিল) দুপুর থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা পর্যন্ত হাজারো মানুষের ভিড় লক্ষ্য করা গেছে।
নদীর নির্মল বাতাস, খোলা মাঠ আর ব্রিজের নান্দনিক সৌন্দয্য উপভোগ করে মুগ্ধ হন তারা।
বছরের প্রথম দিনটিকে আনন্দ উৎসবে কাটানোর জন্য শহর থেকে দূরের এ স্থানটিতে ছুটে আসেন বিনোদন প্রিয় মানুষ। অত্যাধুনিক এ ব্রিজকে কেন্দ্র করেই যেন গড়ে উঠেছে আরেক পর্যটন কেন্দ্র। ব্রিজের পাশেই রয়েছে মনোমুগ্ধকর খোলার মাঠ। সেখানে অবসর সময় কাটাতে দেখা গেছে বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষকে।
সরেজমিন দেখা গেছে, জেলা সদর থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার দূরের বাগমারা ব্রিজ। সেখানে নারী, পুরুষ ও শিশু কিশোরদের ভিড়। ব্রিজে দাঁড়িয়ে কেউ ছবি তুলছেন, কেউ ঘোরাঘুরি করছেন কেউবা প্রকৃতির সৌন্দয্য উপভোগ করছেন। ব্রিজে দাঁড়িয়ে সূর্যাস্ত দেখা যায়। শেষ বিকেলের লালিমায় ভরে যাওয়া সেই মনোমুগ্ধকর দৃশ্য দেখতে দেখা গেছে অনেক পর্যটককে। কেউ কেউ আবার নৌকা বা স্পিড বোটে ঘুরে বেড়িয়েছেন।
ঘুরতো আসা কয়েকজন জানান, শহরের বাইরে প্রকৃতির নির্মল বাতাস আর ব্রিজের নান্দনিক দৃশ্য দেখার একটি অন্যতম স্থান বাঘমারা ব্রিজ। এখানে ঘুরতে এসে অনেক ভালো লাগছে।
স্থানীয়রা জানান, ছুটির দিনে এখানে মানুষের সমাগম হলেও পহেলা বৈশাখের কারণে আজ রেকর্ড সংখ্যক মানুষের আগমন ঘটেছে।
বাংলাদেশ সময়: ০২৩০ ঘণ্টা, ১৫ এপ্রিল, ২০১৭
আরএ