সোমবার (২৪ এপ্রিল) সকালে রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
রমেক হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. মো. মারুফুল ইসলাম বাংলানিউজকে জানান, নিহতের শরীরের ৯৩ শতাংশ দগ্ধ ছিলো।
এর আগে বুধবার (১৯ এপ্রিল) প্রতিদিনের মতো দিনাজপুর সদর উপজেলার রানীগঞ্জ মোড় এলাকার যমুনা অটোমেটিক রাইস মিলে বয়লার বিস্ফোরণের দিন সকাল থেকে ধান ছাঁটাইয়ের কাজ চলছিল। দুপুরে মিলের বয়লার প্রচণ্ড গরম হয়ে বিস্ফোরিত হয়। এতে ৩০ জন দগ্ধ হন। দগ্ধদের দ্রুত উদ্ধার করে দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এদের মধ্যে ২১ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রমেক হাসপাতালে পাঠানো হয়। সোমবার সকাল সাড়ে দশটা পর্যন্ত সেখানে ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে।
ওই ঘটনায় দগ্ধ হয়ে রমেক হাসপাতালে আশঙ্কাজনক অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছেন শরিফুল (৩০), এনামুল (৩৫), বাদল (৩৫) বীরেন (৩০) ও আনিছুর (৩৫)।
এছাড়া দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সুমন মিয়া (৩৫) নামে একজনকে গতরাতে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১১৩৩ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৪, ২০১৭
এএটি/এএ