সোমবার (২৪ এপ্রিল) সচিবালয়ে মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে এসব বিষয়ে অনুশাসন দেওয়া হয়েছে। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী।
বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম জানিয়েছেন, রিলিফ এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক যে মিনিস্ট্রি আছে তারা যেন তৎপর হয় সে ব্যাপারে অনুশাসন দেওয়া হয়েছে।
কী ধরনের তৎপরতার কথা বলা হয়েছে- প্রশ্নে তিনি বলেন, ওখানে যা প্রয়োজন পুর্নবাসনের জন্য, এটা যেনো জনগণ সন্তুষ্ট হয় যে আমাদের জন্য কিছু করা হচ্ছে।
“রিলিফ মিনিস্ট্রি অলরেডি অ্যাকশন প্ল্যান করে ফেলেছে এবং কাজও করে ফেলেছে। তারপরও যেটা করেছে সেটা যেন দৃশ্যমান হয়। ”
বাঁধ নিয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কিনা- জানতে চাইলে তিনি বলেন, আলোচনা হয়নি। অন্য ইস্যুগুলো নিয়ে আলোচনা হয়েছে, মানুষ রিলিফ ঠিকমতো পাচ্ছে কিনা।
মন্ত্রিসভার পর্যবেক্ষণ তুলে ধরে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সচিব বলেন, অবজারভেশন হলো রিলিফ পর্যাপ্ত মানুষের কাছে পৌঁছেছে, ত্রাণ মন্ত্রণালয় সঙ্গে সঙ্গে স্টেপ নিয়েছে। লোকজন ফিল করেছে যে কিছু কাজ হয়েছে। আলোচনা হয়েছে যে এটা আর একটু প্রচারে নিয়ে আসা।
“কী কী কাজ হয়েছে মানুষ জানতে পারলো, কিন্তু মিডিয়াতে আসলো না। প্রধানমন্ত্রীর মেসেজ, প্রচারে যেন আসে। ”
গত কয়েক দিনে পাহাড়ি ঢলের কারণে হাওর অঞ্চলের ছয় জেলায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের জন্য সরকারি উদ্যোগগুলো প্রচারের তাগাদা এসেছে মন্ত্রিসভার বৈঠকে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৫৫ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৪, ২০১৭
এমআইএইচ/জেডএস