রোববার (২৩ এপ্রিল) দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে খাবারের থালা ওয়ালে ঘসে ধারালো করে তা নিজের পেটে আঘাত করেন তিনি।
কারা কর্তৃপক্ষ আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের প্রিজনসেলে ভর্তি করান।
রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার হালিমা খাতুন বাংলানিউজকে বলেন, যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ওই কয়েদির বাড়ি রাজশাহীর মোহনপুর উপজেলার তোনিয়াপাড়া গ্রামে। একটি হত্যা মামলায় ফাঁসির আদেশ হয়েছিল আক্তারের। পরে উচ্চ আদালতে তার সাজা কমে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়। এরপর ১৪ বছর ধরে কারাভোগ করছেন আক্তার।
বর্তমানে তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ও আশঙ্কামুক্ত বলে জানান সিনিয়র জেল সুপার।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৫৬ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৪, ২০১৭
এসএস/জিপি/বিএস