মঙ্গলবার (২ মে) সকাল ৯টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
এরআগে সোমবার (১ মে) রাত ৩টার দিকে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুন লেগে একই পরিবারের তিনজন দগ্ধ হন।
পরে তাদের উদ্ধার করে ঢামেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
মঙ্গলবার সকালে ঢামেক হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. পার্থ শংকর পাল বাংলানিউজকে জানান, শরীরে ৭৮ শতাংশ বার্ন নিয়ে সকাল ৯টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় স্বপ্না আক্তারের মৃত্যু হয়।
এছাড়া হারুনের শরীরের ৪০ শতাংশ এবং ছেলে রিহাতের শরীরের ৩ শতাংশ বার্ন রয়েছে বলেও জানান ডা. পার্থ শংকর পাল।
দগ্ধ হারুনের ভাই হাফিজুল ইসলাম জানান, হারুন ফতুল্লার একটি পোশাক কারখানায় চাকরি করতেন।
সোমবার রাতে স্বপ্না বিদ্যুতের সুইচ চালু করতে গেলে বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে ঘরে আগুন লেগে তারা তিনজন দগ্ধ হন।
বাংলাদেশ সময়: ১৪২১ ঘণ্টা, মে ০২, ২০১৭
এজেডএস/ওএইচ/এএ