বুধবার (৩ মার্চ) সচিবালয়ে আইন মন্ত্রণালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি। মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্শিয়া বার্নিকাট এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
আইনমন্ত্রী বলেন, বলা হয়েছে মাননীয় বিচারপতি কিছু মন্তব্য করেছেন। তিনি এ সম্পর্কে যে বক্তব্য দিয়েছেন আমি কিছুই বলব না। যে সব বক্তব্য তিনি দিয়েছেন সেসব গণমাধ্যম বিচার করবে।
তিনি আরও বলেন, বর্তামান সরকার মত প্রকাশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে এমন কিছু করবে না। ডিজিটাল আইসিটি অ্যাক্ট যুক্ত করা হয়েছে, ৫৭ ধারায় যদি কোনো সংশয় থাকে তা দূর করা হবে।
সংবাদ সম্মেলনে মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র নিরাপত্তা ইস্যু যে অভিন্ন হমুকির সম্মুখীন হচ্ছে তা মোকবিলায় এক সঙ্গে কাজ করবে। দুই দেশের চমৎকার সম্পর্ক বিরাজ করছে যা উত্তরোত্তর শক্তিশালী হচ্ছে।
এ সম্পর্কে আইনমন্ত্রীও সম্মতি প্রকাশ করে বলেন, তার সঙ্গে যে আলোচনা হয়েছে তা রুটিন কাজ। নিরাপত্তা হুমকি ইস্যুতে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র সহযোগিতা বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
৫৭ ধারায় সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মামলা সম্পর্কে আইনমন্ত্রী বলেন, যদি এ বিষয়ে কোনো মামলা হয়, তাহলে আপনারা জানেন বিচারাধীন কোনো বিষয়ে আমি কোনোও মন্তব্য করি না। তবে ইনডিভিজুয়াল কোনো বিষয় হলে আমি একান্তে এ বিষয়ে আলোচনা করতে পারি।
বাংলাদেশ সময়: ১৩২৭ ঘণ্টা, মে ০৩, ২০১৭/আপডেট: ১৩৫২ ঘণ্টা
কেজেড/এমজেএফ