শুক্রবার (০৫ মে) বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির নাট্যশালার থিয়েটার হলে ইন্টারন্যাশনাল থিয়েটার অ্যসোসিয়েশনের (আইয়াটা) এশিয়ান রিজিওনাল সেন্টার আয়োজিত ‘এশিয়ান থিয়েটার সামিট ২০১৭’ উদ্বোধন কালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
সংস্কৃতিমন্ত্রী বলেন, সাম্প্রদায়িকতা ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের পরবর্তী হাতিয়ার সাংস্কৃতিক বিপ্লব।
অতিথিদের স্বাগত জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, এ ধরণের আয়োজন বাংলাদেশ তথা, বিশ্বের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যৌথ থিয়েটার পরিচালনার মাধ্যমে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে পারস্পরিক সংস্কৃতির বিনিময়ের এটা একটা বড় ধরণের সুযোগ।
আইটিআই বিশ্বকেন্দ্রের সভাপতি রামেন্দ্র মজুমদার বলেন, আমাদের দেশে অনেক ধরণের সংস্কৃতি রয়েছে, তার মধ্যে পাহাড়ি সংস্কৃতি অন্যতম। পাহাড়ি সংস্কৃতি, গ্রামীণ ও আঞ্চলিক সংস্কৃতি এসব নিয়ে গড়ে ওঠে আমাদের থিয়েটার। থিয়েটারের অন্যতম বিষয় হলো সংলাপ। আর এই সংলাপের মধ্য দিয়ে অন্যান্য দেশের সঙ্গে ভাব বিনিময় হয়। যা একে অন্যের সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচয় ঘটায়।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন- শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক ও আইয়াটা এশীয় অঞ্চলের সভাপতি লিয়াকত আলী লাকী, চলচ্চিত্র নির্মাতা নাসিরউদ্দিন ইউসুফ, নাট্যজন মামুনুর রশীদ, বিশিষ্ট নাট্যকার আব্দুস সেলিম, নাট্যজন দেব প্রসাদ দেবনাথ ও বিভিন্ন দেশ থেকে আসা বিশিষ্টজনেরা।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৩৬ ঘণ্টা মে ০৫, ২০১৭
এএম/জিপি/আরআই