এসবই হচ্ছে সরকারি কর্মকর্তাদের যোগসাজসে রামগড় কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের বিভিন্ন ব্লকে।
অভিযোগ রয়েছে কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান সহকারী সুনীল কান্তিনাথ ও বৈজ্ঞানিক সহকারী জেনারেল আব্দুল করিম মণ্ডলের বিরুদ্ধে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রামগড় পাহাড়াঞ্চল কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান সহকারী সুনীল কান্তি নাথ ও বৈজ্ঞানিক সহকারী জেনারেল আব্দুল করিম মণ্ডল দীর্ঘদিন ধরে গবেষণার নামে কেন্দ্রের বিভিন্ন ব্লকের শতাধিক গাছ কেটে বিক্রি করছেন। এছাড়াও ঠিকাদার দিয়ে কেন্দ্রে নিম্নমানের কাজ করিয়ে টাকা ভাগাভাগির অভিযোগ পাওয়া গেছে। তবে এই বিষয়ে সরাসরি কেউ কথা বলতে রাজি হননি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কেন্দ্রের প্রধান সহকারী সুনীল কান্তি নাথ ও বৈজ্ঞানিক সহকারী জেনারেল আব্দুল করিম মণ্ডল বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, প্রয়োজনে কয়েকটি গাছের ডালপালা কাটা হয়েছে। তবে কোনো গাছ কাটা হয়নি। এটি ষড়যন্ত্রমূলক।
অনেকটা একই সুরে কথা বললেন কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ডা. জুলফিকুর আলী ফিরোজ। তিনি বলেন, আমরা ডালপালা কেটেছি। ছোট ছোট কিছু আম গাছ কাটা হয়েছে তবে বড় কোনো গাছ কাটা হয়নি। ঠিকাদারদের সঙ্গে টাকা ভাগ বাটোয়ারার অভিযোগটি সম্পূর্ণ মিথ্যা।
বাংলাদেশ সময়: ১৩১৩ ঘণ্টা, মে ০৬, ২০১৭
আরআর/বিএস