সোমবার (০৮ মে) দুপুর থেকে পাকেরহাট হোটেল মালিক সমিতির ডাকে দিনব্যাপী ধর্মঘট শুরু হয়।
জানা যায়, গত ০১ মে খানসামা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাজেবুর রহমান ও আংগারপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান হরিজন সম্প্রদায়ের লোকদের নিয়ে বাজারের বিভিন্ন হোটেলে চা নাস্তা করেন।
সোমবার বিকেলে হরিজন সম্প্রদায়ের একটি অনুষ্ঠানের পূর্বেই পাকেরহাট বাজারের মিঠুন হোটেল, বৈশাখী সুইটস, কবিতা মিষ্টান্ন ভান্ডার, প্রিয়াংকা সুইটস, তৃপ্তি হোটেলসহ ছোট-বড় প্রায় অনেক হোটেল বন্ধ করে দেয় হোটেল ব্যবসায়ীরা।
এ ব্যাপারে পাকেরহাট হোটেল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক রনজিত রায় বাংলানিউজকে বলেন, গত ০১ মে এর ঘটনা থেকেই হোটেলে ক্রেতার সংখ্যা কমে গেছে এবং এরকম যদি চলতে থাকে তাহলে আমরা লোকসানের মুখে পড়বো। সেজন্য হোটেল বন্ধ রাখার সিন্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছি।
পাকেরহাট হরিজন ঐক্য পরিষদের সদস্য দীপক বাংলানিজকে বলেন, আমারও তো মানুষ আর আমাদের তো অধিকার আছে হোটেলে খাওয়ার তাহলে আমরা বঞ্চিত হবো কেন?
এ বিষয়ে খানসামা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাজেবুর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, সমস্যা সমাধানের জন্য দু’পক্ষের সঙ্গে আলোচনা চলছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯১২ ঘণ্টা, মে ০৮, ২০১৭
জিপি/এমজেএফ