বুধবার (২৫ অক্টোবর) বনানীর ১১ নম্বর রাস্তার ব্লক-জি এর ৭ নম্বর প্লটে আবাসিক থেকে অ-আবাসিক কনভার্সন না করে বানিজ্যিক কাজে ব্যবহার করায় ভবনটি সিলগালা করে রাজউকের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।
একইভাবে ব্লক-এফ এর ৫৪ নম্বর প্লটের ছয় তলা ভবনের পাঁচাটি ফ্ল্যাট অ-আবাসিক হিসেবে কনভার্সন না করে বানিজ্যিকভাবে ব্যবহার করায় ফ্ল্যাট গুলো সিলগালা করা হয়েছে।
এছাড়া গুলশান-২ এর ৮৭ নম্বর রাস্তার ৬ নম্বর প্লটের দ্বিতীয় তলা ভবনের পাশের খালি জায়গায় নকশা অনুমোদন না করে নির্মাণাধীন একটি ভবনের কলাম ও এক তলার ছাদের কাজ পর্যন্ত শেষ করা হয়েছিলো। রাজউকের ভ্রাম্যমাণ আদালত ভবনটির কলাম ছাদ ভেঙে অপসারণ করে।
উচ্ছেদ কার্যক্রমে রাজউকের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জেসমিন আক্তার, জোন-৪ (গুলশান, মহাখালী, পূর্বাচল) এর পরিচালক অলিউর রহমান, অথরাইজড অফিসার আদিলুজ্জামান, সহকারী অথরাইজড অফিসার মাকিদ এহসানসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ অন্যান্য সেবাদানকারী সংস্থা এ অভিযানে সহায়তা দেয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৯২০ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৫, ২০১৭
এসএম/জিপি